মোস্ট ওয়েলকাম-২

অনন্ত জলিল-মোস্ট ওয়েলকাম-২
দেশে ফিরেছে অনন্ত জলিলের ‘মোস্ট ওয়েলকাম-২’ এর শুটিং ইউনিট। এর মধ্য দিয়ে থাইল্যান্ড শুটিং পর্ব শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুনসুন ফিল্মসের হেড অফ মিডিয়া এস. এম. সজীব।
বাংলাদেশের ১৫ জনের টিম, ইন্ডিয়ার ২০ জনের টিম এবং থাইল্যান্ডের ২০ জনের টিমের সমন্বয়ে শুটিং শেষ  হয়। এ পর্যন্ত ছবির প্রায় ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে, বাকি অংশ খুব শীঘ্রই সম্পন্ন করা হবে।

এই সিনেমায় মোট ১৫টি অ্যাকশন দৃশ্য রয়েছে, যা তিনটি দেশে ধারণ করা হয়েছে। শুধু অ্যাকশন দৃশ্য ধারণে সময় লেগেছে ৬০ দিন।

চলচ্চিত্রটিতে অ্যাকশন ডিরেক্টর হিসাবে কাজ করেছেন একাধিকবার ইন্ডিয়ার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ডিরেক্টর গিল্লি শেখর এবং `হ্যাংওভার টু` চলচ্চিত্রের ফাইটিং ডিরেক্টর প্যান।

এদিকে অনন্ত সিনেমাটি সম্পর্কে বলেন, “আমার সবসময়ের চেষ্টা দর্শকদের নতুন কিছু উপহার দেওয়ার। আর তাই আমি প্রতিটি ছবি অত্যন্ত যত্ন নিয়ে তৈরি করি। আমার একটি ছবি থেকে আরেকটি ছবি সম্পুর্ণ আলাদা। কোয়ালিটি নিয়ে কম্প্রোমাইজ করার চেষ্টা আমি কখনও করি না।”

মোস্ট ওয়েলকাম-২ চলচ্চিত্রের কাহিনি গড়ে উঠেছে ক্যান্সারের ভ্যাকসিন আবিষ্কারকে কেন্দ্র করে।

চলচ্চিত্রে দেখা যাবে, বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ক্যান্সারের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেন। ইন্টারন্যাশনাল মাফিয়া লিডারদের টার্গেট হয়ে যায় বাংলাদেশের বিজ্ঞানী এবং ভ্যাকসিন। এভাবেই ছবিটির কাহিনি এগিয়ে যায়।

এই ছবিতে উচ্চপদস্থ পুলিশ অফিসারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনন্ত। আর বর্ষা অভিনয় করেছেন বিজ্ঞানীর চরিত্রে।

অনন্ত জানান, শিউরে ওঠার মতো বিভিন্ন অ্যাকশন দৃশ্য দর্শকরা দেখতে পাবেন এই ছবিতে। বরাবরের মতো এই ছবিতে ডামি ব্যবহার না করে বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের শর্ট দিয়েছেন অনন্ত।

, , , ,

কোন মন্তব্য নেই: